
রাজউকের নীতিমালা আইন উপেক্ষা করে আকরাম টাওয়ার (হাইরেজ) বিল্ডিং নির্মান করে। রাজার বাগ পুলিশ লাইনের গেটের সামনে এতে করে প্রধান মন্ত্রীর নিরাপত্তা মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে প্রতিবছর পুলিশের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মাতে আকরাম টাওয়ার নির্মান করার নিয়ম কানুন থাকলেও সেই সকল আইন মাফিক করা হয়নি। আশে পাশের বিল্ডিং ঝুঁকি হয়ে পরতে পারে ৫০/৬০ ফুট খনন করেছে। ফলে হাইরেজ বিল্ডিং করার কোন অর্থারাইড নেই বলে পরিচালক ভুমি শাহিনুর ইসলাম তিনি এই সকল কথা বলেন । তিনি আরোও বলেন এর দায় দায়িত্ব কে নিবে আলাহ না করুন যে ভাবে ভবন নির্মান করেছে আমার আশঙ্কা হয় ধসে যেতে পারে। তা ছাড়া সান মুন টাওয়ার মতিঝিল হাইরেজ বিল্ডিং করায় প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার অভাবে উক্ত সানমুন টাওয়ার ভাঙ্গতে বার্ধ্য হয়। তবে এরকম ঘটনা ঘটতে পারে বলে এ মর্মে রাজউক চেয়ারম্যান আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। তা না হলে এর দায়ভার ও দায়িত্ব রাজউকের নিতে হবে বলে প্রশ্ন হযে দাঁড়াবে এবং জাতির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে বলে ওই সূত্রটির মতে জানা যায়।
অপর দিকে আকরাম টাওয়ারের মতোন অনেক ভবন করা হয়েছে ঢাকা সিটিতে। তবে সার্ভেয়ার অর্থারাইড অফিসারের মাধ্যমে তালিকা প্রনয়ন করে গৃহ নির্মান আইন আওতা ভুক্ত করে আইনের আওতায় আনা হলে রাজউকের আইনকে বৃদ্বাঙ্গুল দেখাতে সুযোগ পাবে না। পাশা পাশি পরিবেশ ও গ্রাহকদের মধ্যে স্বস্থি ফিরে পাবে। এ ছাড়া হাতির ঝিল মাইটিভির ভবন করা হয় কিন্তু তাদের রাজউকের প্ল্যান ছাড়াই মাইটিভি ভবন করেন যা বিধি মোতাবেক নয় বলে জনৈক কর্মকতা নাম প্রকাশে অনুচ্ছুক শর্তে বলেন সংবাদপত্র হচ্ছে জাতির বিবেক এ যদি হয় তাদের ভূমিকা তা হলে সাধারন মানুষের ভুমিকা কি হতে পারে। বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান আশার পর অনেক অনিয়ম দূরবিত হয়েছে। ওনার মতো চেয়ারম্যান থাকলে রাজউকের উন্নতি ও অগ্রগতি সম্ভাবনা রয়েছে। এই জন্য একক ভাবে সম্ভব নয় বরং মেনেজমেন্টকে সহযোগিতা ও সমন্বয় প্রয়োজন।