
ডিমলায় ত্রানের সরকারী জমিতে বহুতল ভবন তৈরি করছে এক চোরাকারবারী ব্যক্তি। জানাগেছে, উপজেলা পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের কলোনীর ত্রানের জমিতে অবৈধভাবে বহুতল ভবনের ভিত্তির মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে ভবন।
ত্রান মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা না পাওয়ায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে পারছেনা উপজেলা প্রশাসন।
পূর্বছাতনাই কলোনী বাজার এলাকায় মৃত ফজল উদ্দিনের ছেলে অত্র এলাকার চোরাকারবারীর মূলহোতা ও দাদন ব্যবসায়ী বাবলু রহমান নিয়ম নিতীর তোয়াক্কা না করে ত্রানের সরকারী জমিতে তিন তলার ভিত্তি স্থাপন করে রাতদিন কাজ চালিয়ে ১ম তলার কাজ প্রায় সম্পন্য করেছেন। ত্রানের জমিতে নিয়ম বর্হিভ’তভাবে বহুতল ভবন নির্মান করলেও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ(ত্রানশাখা) কোন প্রকার পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা।
এ বিষয়ে ভবন নির্মানকারী বাবলু রহমান বলেন, আমি এই জমি সরকারের কাছে সরাসরি নেইনি, একজন নিয়েছে আমি তার কাছে ক্রয় করে নিয়েছি। বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার ক্রয়কৃত জমিতে আমি বহুতল ভবন নির্মান করছি এতে কারো কিছু করার নেই।
জেলা ত্রান শাখার অধীনে ডিমলা উপজেলায় প্রায় তিন হাজার একর ত্রানের জমি রয়েছে। এসব জমি সহায় সম্বলহীন পরিবারের মাঝে ৯৯ বছর ভোগ দখলের জন্য সরকার লিখিত অনুমতি প্রদান করেন কিন্তু জমির মালিক সরকারেই থাকবেন। এবং উপজেলা ত্রান শাখা কতৃক নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন ভ’মি অফিসের ভারপ্রাপ্ত সহকারী ভ’মি কর্মকর্তা গনেশ চন্দ্র রায় ত্রানের জমি ক্রয় বিক্রয় ও বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে বলেন, আইনগতভাবে ত্রানের জমি ক্রয় বিক্রয় বৈধ নয়। ত্রানের জমিতে অবৈধভাবে বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে (১৬ মে)২০১৮ তারিখে ১৪ নং স্বারকে উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভ’মি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্যারকে অবহিত করেছি।
উপজেলা ত্রান শাখার উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফেরদৌস আলম বলেন, ডিমলা উপজেলায় ত্রানের তিন হাজার একর জমি রয়েছে যার বিপরিতে প্রতি বৎসর ৫৮ লাখ টাকা খাজনা পরিশোধ করা হয়। ত্রানের জমি যার নামে বরাদ্দ সে শুধু ভোগ দখল করতে পারবে ক্রয় বিক্রয় কিংবা কোন প্রকার স্থায়ী স্থাপনা তৈরী করতে পারবেনা। ত্রানের জমি কাউকেই এককালীন বরাদ্দ দেওয়া হয় না।
পূর্বছাতনাই ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক আব্দুল লতিফ খান বলেন, পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের কলোনীতে বেশির ভাগ জমিই ত্রানের যার কারনে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্র ভবন নির্মান হলেও। ব্যক্তি মালিকানা জমি না পাওয়ায় পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদ ভবন কমপ্লেক্র ভবন নির্মান করা সম্ভব হচ্ছেনা। সেখানে ত্রানের জমিতে কিভাবে বহুতল ভবন নির্মান করা হচ্ছে তা আমার জানা নেই।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ত্রানের জমিতে বহুতল ভবন নির্মানের খবর পেয়ে আমি সরজমিনে গিয়েছি এবং নির্মান কাজ বন্ধ করে দিয়ে এসেছি। বিষয়টি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ হতে কোন প্রকার নির্দেশনা না পাওয়ায় প্রযোজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা সম্ভব হচ্ছেনা।
পূর্বছাতনাই কলোনী বাজার এলাকায় মৃত ফজল উদ্দিনের ছেলে অত্র এলাকার চোরাকারবারীর মূলহোতা ও দাদন ব্যবসায়ী বাবলু রহমান নিয়ম নিতীর তোয়াক্কা না করে ত্রানের সরকারী জমিতে তিন তলার ভিত্তি স্থাপন করে রাতদিন কাজ চালিয়ে ১ম তলার কাজ প্রায় সম্পন্য করেছেন। ত্রানের জমিতে নিয়ম বর্হিভ’তভাবে বহুতল ভবন নির্মান করলেও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ(ত্রানশাখা) কোন প্রকার পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা।
এ বিষয়ে ভবন নির্মানকারী বাবলু রহমান বলেন, আমি এই জমি সরকারের কাছে সরাসরি নেইনি, একজন নিয়েছে আমি তার কাছে ক্রয় করে নিয়েছি। বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার ক্রয়কৃত জমিতে আমি বহুতল ভবন নির্মান করছি এতে কারো কিছু করার নেই।
জেলা ত্রান শাখার অধীনে ডিমলা উপজেলায় প্রায় তিন হাজার একর ত্রানের জমি রয়েছে। এসব জমি সহায় সম্বলহীন পরিবারের মাঝে ৯৯ বছর ভোগ দখলের জন্য সরকার লিখিত অনুমতি প্রদান করেন কিন্তু জমির মালিক সরকারেই থাকবেন। এবং উপজেলা ত্রান শাখা কতৃক নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন ভ’মি অফিসের ভারপ্রাপ্ত সহকারী ভ’মি কর্মকর্তা গনেশ চন্দ্র রায় ত্রানের জমি ক্রয় বিক্রয় ও বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে বলেন, আইনগতভাবে ত্রানের জমি ক্রয় বিক্রয় বৈধ নয়। ত্রানের জমিতে অবৈধভাবে বহুতল ভবন নির্মানের বিষয়ে (১৬ মে)২০১৮ তারিখে ১৪ নং স্বারকে উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভ’মি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্যারকে অবহিত করেছি।
উপজেলা ত্রান শাখার উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফেরদৌস আলম বলেন, ডিমলা উপজেলায় ত্রানের তিন হাজার একর জমি রয়েছে যার বিপরিতে প্রতি বৎসর ৫৮ লাখ টাকা খাজনা পরিশোধ করা হয়। ত্রানের জমি যার নামে বরাদ্দ সে শুধু ভোগ দখল করতে পারবে ক্রয় বিক্রয় কিংবা কোন প্রকার স্থায়ী স্থাপনা তৈরী করতে পারবেনা। ত্রানের জমি কাউকেই এককালীন বরাদ্দ দেওয়া হয় না।
পূর্বছাতনাই ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক আব্দুল লতিফ খান বলেন, পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের কলোনীতে বেশির ভাগ জমিই ত্রানের যার কারনে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্র ভবন নির্মান হলেও। ব্যক্তি মালিকানা জমি না পাওয়ায় পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদ ভবন কমপ্লেক্র ভবন নির্মান করা সম্ভব হচ্ছেনা। সেখানে ত্রানের জমিতে কিভাবে বহুতল ভবন নির্মান করা হচ্ছে তা আমার জানা নেই।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ত্রানের জমিতে বহুতল ভবন নির্মানের খবর পেয়ে আমি সরজমিনে গিয়েছি এবং নির্মান কাজ বন্ধ করে দিয়ে এসেছি। বিষয়টি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ হতে কোন প্রকার নির্দেশনা না পাওয়ায় প্রযোজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা সম্ভব হচ্ছেনা।