আমাদের মেইল করুন abasonbarta2016@gmail.com
ঘোষিত বাজেট আবাসন ব্যবসায় আশাব্যাঞ্জক

মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে যখন বিশ্ব অর্থনীতি যখন বিপর্যস্ত, ঠিক সে সময়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট আশার সঞ্চর করে। এবার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৮ দশমিক ২ শতাংশ ও মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৫দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সময়ে উচ্চ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ঘোষিত বাজেট আশাব্যাঞ্জক।

পাশাপাশি অপ্রদর্শিত আয়ের বিষয়ে সরকারের যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য আবাসন মালিকদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং সোসাইটি অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই। এর মাধ্যমে আবাসন শিল্প সংশ্লিষ্ট ২১১টি লিংকেজ শিল্পের কার্যক্রম আরো বেড়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (১১ জুন) প্রস্তাবিত বাজেট উত্তর এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন খাত সংশ্লিষ্টরা।

রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল) বলেন, প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রীসহ এই বাজেট প্রণয়নে যারা জড়িত ছিল তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।

বিশেষ করে অপ্রদর্শিত আয়ের বিষয়ে সরকার যে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার জন্য আমি রিহ্যাবের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।

এর মাধ্যমে আবাসন শিল্প সংশ্লিষ্ট ২১১টি লিংকেজ শিল্পের (যেমন, রড সিমেন্ট, ইট, সিরামিস) কার্যক্রম আরো বেড়ে যাবে।

রিহ্যাব সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভুইয়া বলেন, জাতীয় বাজেট ২০২০-২১ এ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৮ দশমিক ২ শতাংশ ও মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। করোনাকালে উচ্চ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ঘোষিত বাজেট আশাব্যাঞ্জক। দেশে বিনিয়োগের ধারা অব্যাহত রাখতে করদাতাদের উপর নতুন করে কর আরোপ না করে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে।

লিয়াকত আলী ভুইয়া আরও বলেন, পাশাপাশি বাজেটে অপ্রদর্শিত আয়ের বিনিয়োগের সুযোগ পাওয়ায় অর্থনীতিতে এর প্রভাব আমরা সবাই উপলব্দি করবো। এর ফলে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হওয়া অনেকটাই বন্ধ হয়ে যাবে। বিনা প্রশ্নে দেশে যদি এ টাকা বিনিয়োগের সুযোগ পায় তাহলে টাকা পাচার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলানিউজ২৪